নরসিংদী জেলা বিআরটিএ সার্কেল কর্মকর্তা শেখ ইমরানের সম্পদের পাহাড়
নরসিংদী জেলা বিআরটিএ সার্কেল কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ ইমরান এর সম্পদ কেবলই যেন ফুলে ফেঁপে উঠছে। বিভাগীয় দুটি মামলা নিয়ে বহাল তবিয়তে চালিয়ে আসছেন তার ঘুষ বানিজ্য।
মুন্সিগঞ্জ সিরাজদিখান উপজেলার শেখরনগর ইউনিয়ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হলেও সরকারি চাকরির সুবাদে গড়েছেন বিপুল সম্পদ।নিজ পরিবারের ৬ জন্য সদস্য কে নিয়ম বর্হিভূতভাবে বিআরটি তে পদায়ন করার অভিযোগ রয়েছে যার মধ্যে তার ভাতিজা এসএম ইসতিয়াক নিজ ইউনিয়ন শেখরনগরে তার পরিচয় পত্র ব্যবহার না করে চাকরি গ্রহন করেন।
এসএম ইসতিয়াক বর্তমানে ফরিদপুর জেলা বিআরটিএ সার্কেলে ম্যাকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট হিসেবে কর্মরত।বিগত ১৯ আগষ্ট ২০২৩ নরসিংদী বিআরটিএ( বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি) এর কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে লাইসেন্স প্রদানে গ্রাহক হয়রানি ও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গাজীপুর জেলা দুদক একটি এনফোর্সমেন্ট ছদ্মবেশে অবস্হান করে আগত সেবাগ্রহীতা সাথে কথা বলেন, এ সময় টিম -৩ দালাল কে অর্থ ও কাগজ পত্র সহ হাতে নাতে ধরে।১৯ আগষ্ট ২০২৩ নরসিংদী বিআরটিএ( বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি) এর কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে লাইসেন্স প্রদানে গ্রাহক হয়রানি ও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গাজীপুর জেলা দুদক একটি এনফোর্সমেন্ট ছদ্মবেশে অবস্হান করে আগত সেবাগ্রহীতা সাথে কথা বলে। এ সময় টিম ৩ দালাল কে অর্থ ও কাগজ পত্র সহ হাতে নাতে ধরে।এত কিছু র পরও অবৈধ টাকার জোরে রয়ে যাচ্ছেন বহাল তবিয়তে।
অনুসন্ধানে তার বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের সন্ধান মিলেছে। তার নিজ গ্রাম শেখরনগর দক্ষিণ হাটিতে দুটি বাড়ি, বিলে ডাঙা ক্রয়।ঢাকার কেরানীগঞ্জ জিনজিরায় ৬ তলা ভবন বিশিষ্ট দুটি বাড়ি ও একাধিক প্লট।ঢাকা শান্তি নগর দুটি ফ্ল্যাট, চাঁদনি চক মার্কেটে দোকান। এ ছাড়া ও ছেলেকে লন্ডনে পড়াশোনা করানো ছাড়া ও রাজকীয় জীবন যাপন করছেন তিনিসহ তার পরিবার।
এ ব্যপারে বিআরটিএ চেয়ারম্যান (প্রশাসন) নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্হা নেওয়া হবে।
========